পদাধিকার বলে ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ছিলেন দেশটির অধিকাংশ রাজহাঁসের মালিক। সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও রাজকীয় দফতর থেকে পালন করা হয়। মূলত বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া রক্ষা করতেই এমন নিয়ম করা হয়েছে ব্রিটেনে।

আরোও পড়ুন: জকিগঞ্জসহ চার উপজেলায় বদলাবে কৃষি

ভোজ্যতেলের দাম কমানো নিয়ে সুখবর দিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী

উন্মুক্ত জলাশয়ে যেসব রাজহাঁস বিচরণ করে (বিশেষ করে টেমস নদী এবং তার আশেপাশের জলাশয়) এবং যেসব রাজহাঁসের ওপর কারও মালিকানা নেই সেগুলোর মালিক রানি। যুক্তরাজ্যে রানির এসব রাজহাঁস শিকারেও আছে নিষেধাজ্ঞা। রানিকে এসব রাজহাঁসের রক্ষাকারী অভিভাবক হিসেবে মান্য করা হতো।

ব্রিটিশ রাজপরিবারের নানা ঐতিহ্য আছে। রাজহাঁসের মালিকানার বিষয়টিও তেমনি। শত শত বছর আগে রাজহাঁসের মালিক হতে হলে সরকারের থেকে অনুমতির প্রয়োজন হতো ব্রিটেনে। সেই অনুমতি পাওয়াকে মর্যাদাসূচক হিসেবে দেখা হতো।

রাজপরিবার থেকে ঘোষণাও করা হয়, চিহ্নিত নয় এসব সব রাজহাঁস তাদের। এ বিষয়ে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের একটি আনুষ্ঠানিক উপাধিও ছিল।

সূত্র : ইউএসএ টুডে ও ভোগ সাময়িকী